অভিনেত্রিকে ‘কলগার্ল’ সাজিয়ে পোস্টার, হাজারো কল-রেট কত?


আকর্ষণীয় এক পোস্টার। সেখানে সাঁটানো রয়েছে এক সুন্দরীর ছবি। তাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়েছে কলগার্ল হিসেবে। সেখানে দেয়া আছে তার ফোন নাম্বারও। পোস্টারে লেখা রয়েছে, ‘যৌনতৃপ্তির জন্য এই নম্বরে ফোন করুন।’

 

 

 

ব্যস! আর যায় কোথায়। সকাল নেই সন্ধ্যা-রাত নেই ফোন বেজেই চলেছে। রিসিভ করলেই ওপাশ থেকে জানতে চাওয়া হচ্ছে ‘রেট কত?’

বিরক্ত সেই কলগার্লটি আদতে একজন কলকাতার অভিনেত্রী। তাই ওই নম্বরে কল দিয়ে কলর্গালকে চাইতেই কথা বলছেন একজন অভিনেত্রী। টেলিভিশনে কাজ করেন তিনি। কেউ একজন তার ছবি দিয়ে কলগার্ল বলে পোস্টার ছাপিয়ে সেঁটে দিয়েছে দেয়ালে দেয়ালে। এ কেমন শত্রুতা?

অবশেষে অবশ্য সেই কুরুচির মানুষটি গ্রেফতার হয়েছে। তিনি পেশায় একজন চিকিৎসক। নাম অরুনাভ পাল। বাড়ি বারুইপুর।

ঘটনাটি মাসখানেক আগের। ওই অভিনেত্রী সোনারপুরের মালঞ্চ এলাকায় একটি বহুতলে থাকেন তিনি। অভিনেত্রীর অভিযোগ, গত ২৭ আগস্ট তার বন্ধু বারুইপুর স্টেশনে অশ্লীল পোস্টারটি দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে ফোন করে বিষয়টি জানান।

২৮ আগস্ট থেকে বাড়তে থাকে ফোন ও এসএমএস। তার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে বিভিন্ন ছবি নিয়ে ওই পোস্টারে ব্যবহার করা হয়েছে বলেই অভিযোগ অভিনেত্রীর। বিরক্ত হয়ে সোনারপুর থানায় অভিযোগ করলে ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ। প্রায় এক মাস তদন্তের পর অভিযুক্ত চিকিৎসকে গ্রেফতার করা হয়।

জানা গেছে, এর আগেও তার বিরুদ্ধে নারীদের হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছিল। একসময় ইস্পাত হাসপাতালে কাজ করতেন ওই চিকিৎসক। সেখানেও নাকি এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন।

চিকিৎসকের সঙ্গী শঙ্করনাথ হালদার নামে আরও এক ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। দু’জনকেই একসঙ্গে বারুইপুর আদালতে তোলা হবে।আকর্ষণীয় এক পোস্টার। সেখানে সাঁটানো রয়েছে এক সুন্দরীর ছবি। তাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়েছে কলগার্ল হিসেবে। সেখানে দেয়া আছে তার ফোন নাম্বারও। পোস্টারে লেখা রয়েছে, ‘যৌনতৃপ্তির জন্য এই নম্বরে ফোন করুন।’

ব্যস! আর যায় কোথায়। সকাল নেই সন্ধ্যা-রাত নেই ফোন বেজেই চলেছে। রিসিভ করলেই ওপাশ থেকে জানতে চাওয়া হচ্ছে ‘রেট কত?’

বিরক্ত সেই কলগার্লটি আদতে একজন কলকাতার অভিনেত্রী। তাই ওই নম্বরে কল দিয়ে কলর্গালকে চাইতেই কথা বলছেন একজন অভিনেত্রী। টেলিভিশনে কাজ করেন তিনি। কেউ একজন তার ছবি দিয়ে কলগার্ল বলে পোস্টার ছাপিয়ে সেঁটে দিয়েছে দেয়ালে দেয়ালে। এ কেমন শত্রুতা?

অবশেষে অবশ্য সেই কুরুচির মানুষটি গ্রেফতার হয়েছে। তিনি পেশায় একজন চিকিৎসক। নাম অরুনাভ পাল। বাড়ি বারুইপুর।

ঘটনাটি মাসখানেক আগের। ওই অভিনেত্রী সোনারপুরের মালঞ্চ এলাকায় একটি বহুতলে থাকেন তিনি। অভিনেত্রীর অভিযোগ, গত ২৭ আগস্ট তার বন্ধু বারুইপুর স্টেশনে অশ্লীল পোস্টারটি দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে ফোন করে বিষয়টি জানান।

২৮ আগস্ট থেকে বাড়তে থাকে ফোন ও এসএমএস। তার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে বিভিন্ন ছবি নিয়ে ওই পোস্টারে ব্যবহার করা হয়েছে বলেই অভিযোগ অভিনেত্রীর। বিরক্ত হয়ে সোনারপুর থানায় অভিযোগ করলে ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ। প্রায় এক মাস তদন্তের পর অভিযুক্ত চিকিৎসকে গ্রেফতার করা হয়।

জানা গেছে, এর আগেও তার বিরুদ্ধে নারীদের হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছিল। একসময় ইস্পাত হাসপাতালে কাজ করতেন ওই চিকিৎসক। সেখানেও নাকি এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন।

চিকিৎসকের সঙ্গী শঙ্করনাথ হালদার নামে আরও এক ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। দু’জনকেই একসঙ্গে বারুইপুর আদালতে তোলা হবে।


শর্টলিংকঃ