Site icon ইউনিভার্সাল ২৪ নিউজ

ইউটিউব-ফেসবুক ভিডিও তৈরির সেরা যত ক্যামেরা


ইউএনভি ডেস্ক:

ভিডিও ব্লগিং বা ভ্লগিং বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ভিডিও ব্লগিংকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়ে ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়তা পেয়েছেন অনেকে। তবে ভিডিও ব্লগিংয়ের এই বিষয়টা কিন্তু অতটাও সোজা নয়। বিশেষ করে যদি ঠিকঠাক ক্যামেরা ও ইকুইপমেন্ট না থাকে, তা হলে অনেক ক্ষেত্রেই বেগ পেতে হয়।

এ ক্ষেত্রে একটি ঠিকঠাক ফিচারের ক্যামেরা ভিডিও ব্লগিং অনেকটা সহজ করে দেয়। তবে একটি বিষয় মাথায় রাখা দরকার যে, প্রফেশনাল ক্যামেরার থেকে খানিকটা আলাদা হয় ভ্লগিংয়ের কাজে ব্যবহৃত হওয়া ক্যামেরা। তাই আসুন দেখে নেওয়া যাক, ভ্লগিংয়ের জন্য সেরা কয়েকটি ক্যামেরা।

সনি এ৬৪০০

দুর্দান্ত ফ্রন্টফেসিং স্ক্রিন অন্য ক্যামেরাগুলোর থেকে আলাদা করে এই ক্যামেরাকে। যারা এক হাতে ভিডিও করেন বা সিঙ্গল হ্যান্ডেড শুটার, তাদের জন্য এই ক্যামেরা যথাযথ। এর অটো ফোকাস সিস্টেম, আই-এএফ পারফরম্যান্স আপনার নজর কাড়বে। স্টিল ফোটোগ্রাফির জন্যও বেশ ভালো এই ক্যামেরা।

প্যানাসনিক লুমিক্স জি১০০

হাই কোয়ালিটি ভিডিও ও স্টিল ফোটোগ্রাফির জন্য অন্যতম সেরা ক্যামেরা এটি। এই ক্যামেরা যে কেউ খুব সহজে চালাতে পারবেন। যারা সদ্য শুরু করেছেন, সেই সব ভ্লগারদের জন্য এই ক্যামেরা বেস্ট। অলিম্পাস ওম-ডি ই-এম৫ মার্ক থ্রি ভ্লগিংয়ের জন্য অন্যতম সেরা ক্যামেরা হল এই মিরর লেস অলিম্পাস ওম-ডি ই-এম৫ মার্ক থ্রি। যথাযথ ইমেজ স্টেবিলাইজেশনের পাশাপাশি এর ৪কে ভিডিও কোয়ালিটি আপনার মন জয় করবে। স্টিল ফোটোগ্রাফিও অসাধারণ। প্যানাসনিক লুমিক্স জিএইচ৫এস কম আলোতেও দারুণ কাজ করে এই ভিডিওসেন্ট্রিক ক্যামেরা। এর জন্য অবশ্য ধন্যবাদ দিতে হয় এর ডুয়াল নেটিভ আইএসও-কে। তবে এর ইমেজ কোয়ালিটি এই তালিকার অন্য ক্যামেরাগুলোর থেকে ততটা ভালো নয়। এই ক্যামেরার ভিডিও রেকর্ডিং সেটিংসেও একাধিক ফিচার রয়েছে। এর ২কে স্লো-মোশন এফেক্ট অবশ্য আপনাকে আকর্ষণ করবে।

ক্যানন ইওএস এম৬ মার্ক ২

এর ডুয়াল পিক্সেল অটোফোকাস ও ৪কে ভিডিও কোয়ালিটি আপনার নজর কাড়বে। ইএফ-৫ লেন্স ব্যবহার করা হয়েছে এই ক্যামেরায়। ক্যামেরার ওজনও বেশি নয়। তাই এটিকে সঙ্গে নিয়ে সহজেই এ দিক-ও দিক ঘুরতে পারেন। এর অন্যান্য ফিচার যেমন মাইক্রোফোন সকেট, আর্টিকুলেটিং টাচস্ক্রিন ও ভিডিও স্টেবিলাইজেশন ভিডিও তোলার ক্ষেত্রে আপনাকে দারুণ অভিজ্ঞতা দেবে।


Exit mobile version