এবার আলোচনায় ক্রিপ্টোকারেন্সি ডগিকয়েন


ইউএনভি ডেস্ক:

ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে বিটকয়েনের পরই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ডগিকয়েন। ভবিষ্যৎ ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে ডগিকয়েন আধিপত্য বিস্তার করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বছর জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠলেও এর যাত্রা ৭ বছর আগে।

২০১৩ সালের ডিসেম্বরে ক্রিপ্টোকারেন্সি ডগিকয়েন নিয়ে আসে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বিলি মার্কস ও জ্যাকসন পালমার। তাদের লক্ষ্য ছিল বিনামূল্যের পেমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা। যেখানে প্রথাগত ব্যাংকের লেনদেনের মতো ঝামেলা থাকবে না।

গত ২০ এপ্রিল ডগিকয়েনের বাজার মূল্য ৫০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। তবে এরপরই খানিকটা কমেছে ডগিকয়েনের দাম। এখন এর বাজারমূল্য ৪৫ বিলিয়ন ডলার। এদিকে বিটকয়েনের বাজারমূল্য ১ ট্রিলিয়ন ডলার।

ডগিকয়েনের নামকরণ বেশ মজার। ওই সময় ইন্টারনেটে শিবা ইনু নামের একটি কুকুরের মুখের মিম জনপ্রিয় হয়েছিল। আর সেই কুকুরের মুখকেই কয়েনের লোগো হিসাবে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বিলি ও জ্যাকসন।

এ বছর টেসলা মটরসের প্রধান নির্বাহী ইলেন মাস্কের কয়েকটি টুইটের পরে বিশ্বব্যাপী সবার নজরে আসে ডগিকয়েন। এর পরেই টেক দুনিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি হয়ে ওঠে ডগিকয়েন। ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, ডগিকয়েন ব্যবহার করে টেসলার যে কোন গাড়ি কেনা যাবে। ইলন মাস্ককে দেখে আরও কোম্পানি এই পেমেন্ট গ্রহণ করতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে।


শর্টলিংকঃ