সাংবাদিক কাজী শাহেদের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় আরটিজেএ’র প্রতিবাদ


নিজস্ব প্রতিবেদক:

সাইবার নিরাপত্তা আইনে দেশ টিভির সাংবাদিক কাজী শাহেদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন-আরটিজেএ। শুক্রবার আরটিজেএ-এর সভাপতি মেহেদী হাসান শ্যামল ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর সাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।

সাইবার নিরাপত্তা আইনে দেশ টিভির সাংবাদিক কাজী শাহেদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে রাজশাহী টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন-আরটিজেএ। শুক্রবার আরটিজেএ-এর সভাপতি মেহেদী হাসান শ্যামল ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর সাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, ‘টেলিভিশনের একজন সংবাদকর্মী হিসেবে কাজী শাহেদ উক্ত সংবাদে অভিযোগকারীর বক্তব্য এবং সে অনুযায়ী বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য প্রচার করেছেন। উক্ত সংবাদে কাজী শাহেদ নিজস্ব কোনো বক্তব্য প্রচার বা মতামত প্রদান করেননি। এমনকি উক্ত সংবাদে অভিযোগকারী শামসুল আরেফিন তার জমি-জমা সংক্রান্ত বিষয়ের থানায় করা জিডি/অভিযোগ এর কাগজ ও অন্যান্য দলিলাদি/প্রমাণাদিসহ দেশ টিভিতে সংবাদ প্রচার করেন কাজী শাহেদ। এতে বলা হয়েছে, সংবাদ প্রচার বা প্রকাশের ক্ষেত্রে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে সরকার নির্ধারিত প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ করা যাবে। এতে প্রতিকার না পেলে আইনের দ্বারস্থ হতে পারেন সংক্ষুব্ধ ব্যাক্তি/প্রতিষ্ঠান। টেলিভিশনে প্রচারিত কোনো সংবাদে টিভি রিপোর্টারের নিজস্ব কোনো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ থাকেনা । কিন্তু এই প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২৯/৩১/৩৫ ধারায় মামলা দায়ের প্রকৃত আইনের অপব্যবহার, যা না করার ব্যাপারে সরকারের সুস্পষ্ট অঙ্গীকার রয়েছে।’ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘একই সঙ্গে আরটিজেএ মনে করে দেশটিভির উক্ত সংবাদটি রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন বা সন্মানিত মেয়র বা এর সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের কোনোভাবেই হেয় করেননি। বরং আরটিজেএ মনে করে, সংবাদে অভিযোগকারী শামসুল আরেফিন-এর সাথে স্থানীয় কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমনের কোনো দ্বান্দ্বিক ইস্যু থাকতে পারে বা নাও পারে। কিন্তু এই ঘটনার আলোকে সংবাদ প্রচারের ফলে মানহানির কথা বলে সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২৯/৩১/৩৫ ধারায় করা মামলা বরং রাজশাহীর গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে স্থানীয় রাজনৈতিক,সামাজিক ও জনপ্রতিনিধিদের সৌহার্দ-সম্প্রীতী বিনষ্টের অপচেষ্টা বলে মনে করে আরটিজেএ। এর পাশাপাশি আরটিজেএ এটাও মনে করে যে, সংবাদ মাধ্যম ও সাংবাদিকের স্বাধীনতার পাশাপাশি তদের দায়িত্বশীলতাও অনেক জরুরি।

প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, ‘টেলিভিশনের একজন সংবাদকর্মী হিসেবে কাজী শাহেদ উক্ত সংবাদে অভিযোগকারীর বক্তব্য এবং সে অনুযায়ী বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য প্রচার করেছেন। উক্ত সংবাদে কাজী শাহেদ নিজস্ব কোনো বক্তব্য প্রচার বা মতামত প্রদান করেননি। এমনকি উক্ত সংবাদে অভিযোগকারী শামসুল আরেফিন তার জমি-জমা সংক্রান্ত বিষয়ের থানায় করা জিডি/অভিযোগ এর কাগজ ও অন্যান্য দলিলাদি/প্রমাণাদিসহ দেশ টিভিতে সংবাদ প্রচার করেন কাজী শাহেদ।

এতে বলা হয়েছে, সংবাদ প্রচার বা প্রকাশের ক্ষেত্রে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে সরকার নির্ধারিত প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ করা যাবে। এতে প্রতিকার না পেলে আইনের দ্বারস্থ হতে পারেন সংক্ষুব্ধ ব্যাক্তি/প্রতিষ্ঠান। টেলিভিশনে প্রচারিত কোনো সংবাদে টিভি রিপোর্টারের নিজস্ব কোনো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ থাকেনা । কিন্তু এই প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২৯/৩১/৩৫ ধারায় মামলা দায়ের প্রকৃত আইনের অপব্যবহার, যা না করার ব্যাপারে সরকারের সুস্পষ্ট অঙ্গীকার রয়েছে।’

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘একই সঙ্গে আরটিজেএ মনে করে দেশটিভির উক্ত সংবাদটি রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন বা সন্মানিত মেয়র বা এর সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের কোনোভাবেই হেয় করেননি।

বরং আরটিজেএ মনে করে, সংবাদে অভিযোগকারী শামসুল আরেফিন-এর সাথে স্থানীয় কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমনের কোনো দ্বান্দ্বিক ইস্যু থাকতে পারে বা নাও পারে। কিন্তু এই ঘটনার আলোকে সংবাদ প্রচারের ফলে মানহানির কথা বলে সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২৯/৩১/৩৫ ধারায় করা মামলা বরং রাজশাহীর গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে স্থানীয় রাজনৈতিক,সামাজিক ও জনপ্রতিনিধিদের সৌহার্দ-সম্প্রীতী বিনষ্টের অপচেষ্টা বলে মনে করে আরটিজেএ।

এর পাশাপাশি আরটিজেএ এটাও মনে করে যে, সংবাদ মাধ্যম ও সাংবাদিকের স্বাধীনতার পাশাপাশি তদের দায়িত্বশীলতাও অনেক জরুরি।


শর্টলিংকঃ