আপনার তথ্য চুরি করছে অ্যাপস


স্মার্টফোনে থাকা অনেক অ্যাপ আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করছে। ইন্টারন্যাশনাল কম্পিউটার সায়েন্স ইনস্টিটিউটের (আইসিএসআই) এক গবেষণা থেকে সম্প্রতি এমনটিই বের হয়ে এসেছে। আইসিএসআই’র সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে ভারতের প্রযুক্তিভিত্তিক গণমাধ্যম গেজেটস নাউ এক প্রতিবেদনে জানায়, অন্তত ১ হাজার ৩২৫টি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলো আপনার ফোন থেকে গোপনে তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে। অবশ্য এই অ্যাপগুলো তালিকা প্রকাশ করেনি গেজেটস নাউ।

তবে এক্ষেত্রে হুমকির বিষয় হলো- অ্যাপ ইনস্টল করার সময় আপনি যে তথ্যগুলোতে অ্যাপের প্রবেশাধিকার দিচ্ছেন না সেসব তথ্যও নিয়ে নিচ্ছে তারা। ওই গবেষণায় দেখা গেছে, গুগল প্লে স্টোরের কিছু অ্যাপ আপনার ফোনের ‘লোকেশন’ এবং ‘হিস্ট্রি’-তে প্রবেশ করছে। আপনার অনুমতির বিষয়টি আমলে না নিয়েই নিয়মিত এই কাজ করছে অ্যাপগুলো। যারা দীর্ঘক্ষণ স্মার্টফোনে সময় কাটান, তাদের ওপরই মূলত এই গবেষণা চালানো হয়।

তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার এই কাজটি মূলত দুইভাবে হয়ে থাকে। এর মধ্যে একটি হলো- অ্যান্ড্রয়েড এবং থার্ড-পার্টি এসডিকে (সফ্টওয়ার ডেভেলপমেন্ট কিট) দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এবং অন্যটি হলো- খুব কৌশলে বা ঘুরিয়ে অন্য একটি লুকানো মাধ্যম দিয়ে তথ্যে প্রবেশ করা। আপনি হয়তো ভাবছেন, ওই অ্যাপকে অনুমতি দেননি, তাই চিন্তা নেই। কিন্তু ভিন্ন মাধ্যমে সেই অ্যাপই আপনার তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে।স্মার্টফোনে থাকা অনেক অ্যাপ আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করছে। ইন্টারন্যাশনাল কম্পিউটার সায়েন্স ইনস্টিটিউটের (আইসিএসআই) এক গবেষণা থেকে সম্প্রতি এমনটিই বের হয়ে এসেছে।

ইসিএসআই’র সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে ভারতের প্রযুক্তিভিত্তিক গণমাধ্যম গেজেটস নাউ এক প্রতিবেদনে জানায়, অন্তত ১ হাজার ৩২৫টি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলো আপনার ফোন থেকে গোপনে তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে। অবশ্য এই অ্যাপগুলো তালিকা প্রকাশ করেনি গেজেটস নাউ।

তবে এক্ষেত্রে হুমকির বিষয় হলো- অ্যাপ ইনস্টল করার সময় আপনি যে তথ্যগুলোতে অ্যাপের প্রবেশাধিকার দিচ্ছেন না সেসব তথ্যও নিয়ে নিচ্ছে তারা। ওই গবেষণায় দেখা গেছে, গুগল প্লে স্টোরের কিছু অ্যাপ আপনার ফোনের ‘লোকেশন’ এবং ‘হিস্ট্রি’-তে প্রবেশ করছে। আপনার অনুমতির বিষয়টি আমলে না নিয়েই নিয়মিত এই কাজ করছে অ্যাপগুলো। যারা দীর্ঘক্ষণ স্মার্টফোনে সময় কাটান, তাদের ওপরই মূলত এই গবেষণা চালানো হয়।

তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার এই কাজটি মূলত দুইভাবে হয়ে থাকে। এর মধ্যে একটি হলো- অ্যান্ড্রয়েড এবং থার্ড-পার্টি এসডিকে (সফ্টওয়ার ডেভেলপমেন্ট কিট) দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এবং অন্যটি হলো- খুব কৌশলে বা ঘুরিয়ে অন্য একটি লুকানো মাধ্যম দিয়ে তথ্যে প্রবেশ করা। আপনি হয়তো ভাবছেন, ওই অ্যাপকে অনুমতি দেননি, তাই চিন্তা নেই। কিন্তু ভিন্ন মাধ্যমে সেই অ্যাপই আপনার তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে।


শর্টলিংকঃ