খাদ্যে ভেজালকারীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে


দেশে খাদ্যে ভেজালের বিরুদ্ধে জনগণ যথেষ্ট সচেতন হয়েছেন এবং তাদের এ সচেতনতা বৃদ্ধিতে সরকারের অবদান অপরিসীম। খাদ্যে ভেজালকারীরা যেন কোন ভাবেই রেহাই না পায় তার জন্য সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।


শুক্রবার (১৯ জুলাই) জাতীয় প্রেস ক্লাবে চ্যারিটি মানব কল্যাণ সোসাইটি অব বাংলাদেশ আয়োজিত ‘খাদ্যে ভেজাল নকল ওষুধ প্রস্তুত ও আমাদের দায়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এ দাবি জানান।

সভায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান সংসদ সদস্য মুহাম্মদ শফিকুর রহমান বলেন, সবচেয়ে দুঃখজনক হচ্ছে, প্রফেসর আ ব ম ফারুকের গবেষণার পরও পাস্তুরিত দুধের কারবারিরা বললেন, এগুলো ঠিক না । ওই ভদ্রলোককে হুমকিও দেয়া হয়েছিল। এখন দাবি জানাই, বিএসটিআইর যে কর্মকর্তা অধ্যাপক ফারুকের রিসার্চকে কটাক্ষ করেছিলেন তাকে শাস্তি দেয়া হোক।

একই সঙ্গে পাস্তুরিত দুধের কোম্পানিগুলো এবং যারা খাদ্যে টেক্সটাইলের রং ব্যবহার করেন তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হোক। বাংলাদেশ অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট ফোরামের সভাপতি কবীর চৌধুরী তন্ময় বলেন, ১৮ কোটি মানুষের কথা চিন্তা করে সরকার ভেজালের বিরুদ্ধে কঠোর হবে। খাদ্যে ভেজাল ও নকল ওষুধ প্রস্তুতকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান নিশ্চিত করতে হবে।


শর্টলিংকঃ