দেশব্যাপী আজ যে ধ্বসনের খেলা শুরু হয়েছে তা ধীরে ধীরে সমাজের একটি মরনব্যাধী ক্যান্সারে পরিণত হচ্ছে। সমাজের শিশু থেকে বৃদ্ধ রেহায় পাচ্ছেনা কেউই। সমাজ আজ কলঙ্কিত হচ্ছে ধর্ষকদের কারণে। সরকারের উপর মহলের হস্তক্ষেপ ছাড়া এই সংকট নিরসন সম্ভব নয়।
গত ২৬ জুলাই বিকাল ৫ টায় রাজধানীর মিরপুর-১০ নাম্বার গোলকত্বরে আয়োজিত ধর্ষণ বিরোধী এক মানব-বন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিলে সারাদেশে ছেলেধরা গুজব প্রতিহত, গণপিটুনিতে নিহত বাড্ডার ‘রেণু’ থেকে নারায়ণগঞ্জের ‘সলমা’ হত্যা ও গণপিটুনিতে উস্কানি-দাতাদের গ্রেফতারসহ ধর্ষকদের উপযুক্ত শাস্তির দাবী জানান নতুন একটি সামাজিক সংগঠন ‘জাগ্রত জনতা’র সংগঠক এম.আর আই নোটন।
গুজবে কান না দিয়ে এবং গণপিটুনিতে উৎসাহী না হয়ে কেবল মাত্র সন্দেহের ভিত্তিতে কাউকে হত্যার মত জঘন্য অপরাধ থেকে বিরত থাকার জন্য সাধারণ জনগণকে সচেতন থাকার অনুরোধ জানান তিনি।
সাধারণ জনগণ যতক্ষণ পর্যন্ত ঘর ছেড়ে রাজপথে তাদের ব্যক্তিগত বিবেকবোধের জায়গা থেকে প্রতিবাদের ঝড় না তুলবে ততদিন এই ঘৃণ্য অপরাধ গুলো বন্ধ হবে না। তাই সাধারণ জনগণ সহ সকল সামাজিক সংগঠন গুলোকে একত্রিত হয়ে এই সমস্যা মোকাবেলায় কাজ করার আহবান জানানো হয় ‘জাগ্রত জনতা’র পক্ষ থেকে।
ভবিষ্যতে সব ধরনের যৌক্তিক আন্দোলনসহ সব ধরনের সামাজিক কর্মসূচীতে সাধারণ জনগণের পাশে থেকে কাজ করার ঘোষণা দেন ‘জাগ্রত জনতা’র নেতৃবৃন্দরা।
উক্ত কর্মসূচীতে আরো উপস্থিত ছিলেন ‘জাগ্রত জনতা’র পটুয়াখালী জেলা সমন্বয়ক রবিউল ইসলাম নীরব, কুষ্টিয়া জেলা সমন্বয়ক সুমনসহ জাগ্রত জনতার অন্যান্য নেতৃবৃন্দ