দুদক কারও প্রেসক্রিপশনে চলে না: ইকবাল মাহমুদ


ইউএনভি ডেস্ক:

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কারও প্রেসক্রিপশনে চলে না বলে মন্তব্য করেছেন কমিশনের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।

দুদক কারও প্রেসক্রিপশনে চলে না: ইকবাল মাহমুদ

বুধবার বেলা ১১টায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে দুর্নীতি দমনে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।দুদক চেয়ারম্যান বলেন, দুদক কারও প্রেসক্রিপশন ও নির্দেশনায় চলে না। নতুন কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বুদ্ধি-বিবেক খাটিয়ে যতটুকু সম্ভব পেরেছি, আমরা ততটুকু করেছি। ভবিষ্যতে পদক্ষেপ আরও জোরদার করব।

প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, মাটি খুঁড়ে শিকড় বের করতে হবে। মাটির নিচে অনেক শিকড় থাকে, সেখান থেকে মূল শিকড় বের করতে দরকার সঠিক অনুসন্ধান। আর সেটি করবে সাংবাদিকরা। সাংবাদিকরাই আমাদের প্রাথমিক তথ্যের উৎস। আমাদের নিজেদের তথ্যভাণ্ডার খুব সীমিত। আলোচিত ক্যাসিনোকাণ্ডের প্রাথমিক সব তথ্য আমরা নিয়েছি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত সংবাদ থেকে।

অপরাধবিষয়ক তথ্য পাওয়া সম্পর্কে দুদক চেয়ারম্যান আরও বলেন, সাংবাদিকদের পরেই আমাদের সব থেকে বড় তথ্যের উৎস হলো হটলাইন নম্বর ১০৬। এ হটলাইন নম্বরটি যেন বেশি প্রচার পায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে সাংবাদিকদের আহ্বান জানান তিনি।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন প্রশিক্ষণ ও আইসিটি মহাপরিচালক একেএম সোহেল, দুদক কমিশনার (তদন্ত) এএফএম আমিনুল ইসলাম এবং দুদক সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান।দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কারও প্রেসক্রিপশনে চলে না বলে মন্তব্য করেছেন কমিশনের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।

বুধবার বেলা ১১টায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে দুর্নীতি দমনে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।দুদক চেয়ারম্যান বলেন, দুদক কারও প্রেসক্রিপশন ও নির্দেশনায় চলে না। নতুন কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বুদ্ধি-বিবেক খাটিয়ে যতটুকু সম্ভব পেরেছি, আমরা ততটুকু করেছি। ভবিষ্যতে পদক্ষেপ আরও জোরদার করব।

প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, মাটি খুঁড়ে শিকড় বের করতে হবে। মাটির নিচে অনেক শিকড় থাকে, সেখান থেকে মূল শিকড় বের করতে দরকার সঠিক অনুসন্ধান। আর সেটি করবে সাংবাদিকরা। সাংবাদিকরাই আমাদের প্রাথমিক তথ্যের উৎস। আমাদের নিজেদের তথ্যভাণ্ডার খুব সীমিত। আলোচিত ক্যাসিনোকাণ্ডের প্রাথমিক সব তথ্য আমরা নিয়েছি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত সংবাদ থেকে।

অপরাধবিষয়ক তথ্য পাওয়া সম্পর্কে দুদক চেয়ারম্যান আরও বলেন, সাংবাদিকদের পরেই আমাদের সব থেকে বড় তথ্যের উৎস হলো হটলাইন নম্বর ১০৬। এ হটলাইন নম্বরটি যেন বেশি প্রচার পায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে সাংবাদিকদের আহ্বান জানান তিনি।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন প্রশিক্ষণ ও আইসিটি মহাপরিচালক একেএম সোহেল, দুদক কমিশনার (তদন্ত) এএফএম আমিনুল ইসলাম এবং দুদক সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান।


শর্টলিংকঃ