ইউএনভি ডেস্ক:
২০১৭ সালে অ্যাপল প্রথম বারের মতো ‘ফেইস আইডি’ প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। তখন আইফোন ১০-এ এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। আজকাল অনেক অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসেই এ প্রযুক্তি যুক্ত হয়েছে।
ব্যবহারকারীদের কাছে সব নির্মাতাদের ফেইস আইডি বা ফেইস রেকগনিশন প্রযুক্তি একই রকম মনে হলেও আদতে ব্যাপারটা এমন নয়। নামে একই প্রযুক্তি হলেও কাজের ধরন বা বৈশিষ্ট ভিন্ন।এমনিতে সাধারণত ব্যবহারকারীর চেহারার শেপ বা অবয়বের ওপর ভিত্তি করে এটি ঠিকঠাক কাজ করে।
তার মধ্যে আবার টুডি, থ্রিডি প্রযুক্তি স্তর আছে। নিরাপত্তা নিশ্চিতের ব্যাপারে এটি শতভাগ কার্যকর কি না, এ নিয়েও বিতর্ক কম না। এ প্রযুক্তিকে এগিয়ে নিতে অনেক নির্মাতারাই কাজ করছে।জার্মান রাসায়নিক প্রতিষ্ঠান বিএএসএফ এ অবস্থার পরিবর্তন নিয়ে কথা তুলেছে।
আরোও পড়ুন:গ্যালাক্সি অ্যাপসে বাড়বে গুগলের অ্যাপ
তাদের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান থ্রিনামিক্স ফেইস রেকগনিশনের ওপর এমন এক প্রযুক্তি এনেছে, যা অ্যাপলের ফেইস আইডিকে কার্যকারিতার দিক থেকে পেছনে ফেলবে। কারণ এটি কেবল চেহারার অবয়বের ওপর ভিত্তি করে না, স্কিন বা ত্বকের ওপর ভিত্তি করে ব্যবহারকারীকে নির্ভুলভাবে সনাক্ত করবে।
ব্যবহারকারী মাস্ক পড়লেও এটি কাজ করবে। এর স্বপক্ষে কিছু নমুনাসহ একটি ভিডিও-ও ছেড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।ভিডিও দেখে মনে হয়েছে, এ প্রযুক্তি শুধু স্মার্টফোনের জন্যই না, নিরাপত্তা বা প্রবেশাধিকার সংশ্লিষ্ট অনেক ব্যাপারেই এটি প্রয়োগ করা সম্ভব হবে।