যুক্তরাষ্ট্রে গুলি করে ২৯ জনকে হত্যার ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর নিন্দা


যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস ও ওহিওতে গুলি করে ২৯ জনকে হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে ওই দুই ঘটনায় নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করেছেন তিনি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পাঠানো এক বার্তায় শেখ হাসিনা বলেন, ‘মর্মান্তিক এই সময়ে আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমাদের দুই দেশে এবং যেকোনো স্থানে সন্ত্রাস আর সহিংস উগ্রবাদের বিরুদ্ধে সব ধরনের সহযোগিতা আপনারা পাবেন।’ তিনি বলেন, টেক্সাস ও ওহিওতে মাত্র ১৩ ঘণ্টার মধ্যে গোলাগুলির দুটি ঘটনায় ২৯ জন নিহত এবং বহু মানুষ আহত হওয়ায় আমি অত্যন্ত মর্মাহত।

‘বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে আমি এই বর্বরোচিত সন্ত্রাস ও সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনো জাতি, ধর্ম বা বর্ণ নেই। তাদের একমাত্র পরিচয় তারা সন্ত্রাসী।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার প্রিয় বাবা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং আমার পরিবারের অধিকাংশ সদস্য ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্য সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। আমি নিজেও আমার জীবনে বহুবার সন্ত্রাসী হামলার মুখে পড়েছি।’

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুপ্রতিম জনগণের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের সবার জন্য, বিশেষ করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের জন্য রইল আমাদের সহমর্মিতা ও প্রার্থনা।’

‘এই কঠিন সময়ে আসুন আমরা ঘৃণা ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রচেষ্টা জোরদার করি। এই পৃথিবী থেকে সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস উগ্রবাদের হুমকি নির্মূল করে আগামী প্রজন্মের জন্য আরও নিরাপদ করে গড়ে তুলতে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করি।’যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস ও ওহিওতে গুলি করে ২৯ জনকে হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একই সঙ্গে ওই দুই ঘটনায় নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করেছেন তিনি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পাঠানো এক বার্তায় শেখ হাসিনা বলেন, ‘মর্মান্তিক এই সময়ে আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমাদের দুই দেশে এবং যেকোনো স্থানে সন্ত্রাস আর সহিংস উগ্রবাদের বিরুদ্ধে সব ধরনের সহযোগিতা আপনারা পাবেন।’

তিনি বলেন, টেক্সাস ও ওহিওতে মাত্র ১৩ ঘণ্টার মধ্যে গোলাগুলির দুটি ঘটনায় ২৯ জন নিহত এবং বহু মানুষ আহত হওয়ায় আমি অত্যন্ত মর্মাহত।‘বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে আমি এই বর্বরোচিত সন্ত্রাস ও সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনো জাতি, ধর্ম বা বর্ণ নেই। তাদের একমাত্র পরিচয় তারা সন্ত্রাসী।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার প্রিয় বাবা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং আমার পরিবারের অধিকাংশ সদস্য ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্য সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। আমি নিজেও আমার জীবনে বহুবার সন্ত্রাসী হামলার মুখে পড়েছি।’

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুপ্রতিম জনগণের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের সবার জন্য, বিশেষ করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের জন্য রইল আমাদের সহমর্মিতা ও প্রার্থনা।’

‘এই কঠিন সময়ে আসুন আমরা ঘৃণা ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রচেষ্টা জোরদার করি। এই পৃথিবী থেকে সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস উগ্রবাদের হুমকি নির্মূল করে আগামী প্রজন্মের জন্য আরও নিরাপদ করে গড়ে তুলতে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করি।’যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস ও ওহিওতে গুলি করে ২৯ জনকে হত্যার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

একই সঙ্গে ওই দুই ঘটনায় নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করেছেন তিনি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পাঠানো এক বার্তায় শেখ হাসিনা বলেন, ‘মর্মান্তিক এই সময়ে আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমাদের দুই দেশে এবং যেকোনো স্থানে সন্ত্রাস আর সহিংস উগ্রবাদের বিরুদ্ধে সব ধরনের সহযোগিতা আপনারা পাবেন।’

তিনি বলেন, টেক্সাস ও ওহিওতে মাত্র ১৩ ঘণ্টার মধ্যে গোলাগুলির দুটি ঘটনায় ২৯ জন নিহত এবং বহু মানুষ আহত হওয়ায় আমি অত্যন্ত মর্মাহত। ‘বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে আমি এই বর্বরোচিত সন্ত্রাস ও সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সন্ত্রাসীদের কোনো জাতি, ধর্ম বা বর্ণ নেই। তাদের একমাত্র পরিচয় তারা সন্ত্রাসী।শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার প্রিয় বাবা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং আমার পরিবারের অধিকাংশ সদস্য ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জঘন্য সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। আমি নিজেও আমার জীবনে বহুবার সন্ত্রাসী হামলার মুখে পড়েছি।’

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুপ্রতিম জনগণের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের সবার জন্য, বিশেষ করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের জন্য রইল আমাদের সহমর্মিতা ও প্রার্থনা।’

‘এই কঠিন সময়ে আসুন আমরা ঘৃণা ও উগ্রবাদের বিরুদ্ধে আমাদের প্রচেষ্টা জোরদার করি। এই পৃথিবী থেকে সন্ত্রাসবাদ ও সহিংস উগ্রবাদের হুমকি নির্মূল করে আগামী প্রজন্মের জন্য আরও নিরাপদ করে গড়ে তুলতে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করি।’


শর্টলিংকঃ